সাইফুল ইসলাম বাবুলঃ
এখন উজানটিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জোর প্রচারণা চলছে। প্রচারণার ধরনের বদ্দার লাঠির বাহাদুরির গন্ধ পাচ্ছি। তাহলে কি অত্র এলাকার জনগণের কপালে দুঃখ আছে। বদ্দা একজন হাজার কোটির মালিক বনেছেন।তবে তিনি দল-মত নির্বিশেষে সবারই গলায় ছুরি মেরেছেন। তিনি একাজে নিপুন। তিন একজন শিষ্য দিয়ে উজান টিয়াকে ছুরি মারলে এই অসহায় মানুষ গুলোর দুঃখের সীমা থাকবেনা। শিষ্য কিন্তু কম চালাক নয় তিনি সাধারণ মানুষের সন্তান পরিচয়ে জনতার দুয়ারে যাচ্ছে। এক যুগে জমিদার ছিল এখন নেই জমিদার ফ্যামেলীর মানুষ গুলো প্রায় নিরীহ। তবে তাদের অবদানের কথা স্বীকার না করে ঘোলা পানিতে মাছ স্বীকারের জন্য সেই পুরনো ফ্যামেলীর কথা বলে মানুষকে ধোকা দিচ্ছেন। তার কাছে প্রশ্ন উজান টিয়ার একমাত্র সিনিয়র মাদ্রাসা কোথায়? সেই পুরনো প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলো কোথায়? বর্তমানে চালু হাইস্কুলে গুলো কে প্রতিষ্ঠা করেছিল? RS ঘেটে দেখেন চলাচলের রাস্তা গুলো কে দিয়েছিল? যার যা সামথ্য তা দিয়ে দেশ ও জনগণের জন্য কিছু করেছেন। সে যুগে জমিদার প্রথা চালু ছিল বলেই কেউ না কেউ জমিদার হয়েছেন।
বর্তমানে আপনিত নব্য কোটিপতি। কোন জায়গায় একটি পেশাবখানা দিয়েছেন বলে শুনেনি। আপনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গন্ডী পার হয়েছেন জমিদার প্রতিষ্টিত বিদ্যলয় থেক।তাদের গালমন্দ করলে হয়ত আপনার ভোট বাড়তে পারে।
নেতার বৈশিষ্ট্য সাধারণত ঃ-
# সটীক পথে চলবে।
# সটীক পথ দেখাব।
# সটীক পথ জানা থাকবে।।
নিজেকে বিচার করুন আপনার ভিতর এগুলো আছে কিনা?
রিলিফ দেখলে টাকা কামানোর ফন্দী করেন। ঘরোয়া ঝগড়ায় টাকা কামানোর ফন্দী করে মানুষের দূর্বলতার সুযোগ খোঁজেন। ভিন্ন থানা থেকে ইউনিয়ন শাসন করবেন।আপনার ঘর কই? জেলেদের দখল করা অফিসটা বদ্ধারে দিয়ে টেলিফোন করে দখল করা অফিস। কোন শিক্ষিত লোক কি আপনার কাছে নিরাপদ? এর আগের নির্বাচনে মধ্যম উজান টিয়ায় মাস্টারদের দড়ি দিয়ে বাঁধতে চেয়েছিলেন।। সাইফুল মেম্বার মাইর হজম করেছেন আপনার আত্মীয় বলে। অন্যরা মাইর খেলে বদ্ধার ডরে আপনাকে কিছু বলবেনা। আপনার ছেলে পশ্চীমের বেড়িবাধের মানুষ, খাল, ঘাটে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন।
বড়ই দূঃখে আছে উজান টিয়ার জনতা। বদ্ধার ডরে মানুষের পেটের ভিতরের কথা প্রকাশ করতে পারছেনা। বদ্ধার জোরে যদি বপনি জিতে যান জনগণ কি আপনার বদ্ধার পেট ভরাবে। নাকি আপনার দুই জাহাজ এবং এক প্লেনের তেল জোগাবে।।এখন আপনি কোটিপতি আপনিতো আর সাধরন মানুষ নাই।আপনার সাথে আমরা ৩০ জন চেয়ারম্যান কি ভাবে পালবো।আপনার পরিবার হবে পাইক পেয়েদা। আত্মীয় স্বজন হবে দারোগা। আপনি উজানটিয়াকে কতটুকু নিরাপত্তা দিতে পারবেন।আপনার মেম্বারীব সময় ভেলুয়ার পাড়ার ঘর জালা দেখলাম,আপনাদের অত্যচারে উজানটিয়ার ল্যাং বাজার অচল হয়ে গিয়েছিল। বিচার গেলে টাকার ধান্দা। বদ্ধারেতো নষ্ট করেছেন হাছা মিছা চোগলহুরী করে নিজে ভাল মানুষ অন্যসব খারাপ নির্বোধ বদ্ধাও বিশ্বস করল। আপনাকে বদ্ধা বিশ্বাস করেনাই ভাল উসুল কারক বানিয়েছেন।
শুনছি আপনার সাথে এক মানব পড়চারকারী আছে। তাকে কিন্তু আপনিই মামলা খাওয়াই ছিলেন। আপনি ধুরন্ধুর তাকে কি ভাবে বসে আনলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছেলে জেনে শুনে আপনার গান গায়।
উজানটিয়ার মানুষ – মারু থেকে পানা চায়, বদ্ধার জুলুম থেকে পানা চায়,
শরীয়ত বিরোধী থেকে পানা চায়
পিতাপুত্রের রাজত্বে থেকে পানা চায়,
জমিদারের জমিদার নব্য দোযকের থেকে পানা চায়।
মিটিং করেতো বলেছিলেন নৌকার পক্ষে ষাবেন নৌকা যে কেউ পাকনা কেন?এখন কেন বেইমানী। টাকার কথা বলেছে টাকাতো আপনারও ছিল নৌকা ভাগিয়ে আনতে পারেনাই যে। সাধারণ ঘরের সন্তানের যদি সরলতা থাকে, ভাল মন থাকে তবেই তাকে গ্রহন করেন জনতা নইলে প্রত্যখ্যান হয়। ঢালাও সমালোচনা না করে প্রমানসহ করুন।জনতার জম্য কি করবেন তা বলে ভোট চান সমালোচনা নয় – ভাল থাকবেন।