• শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩, ০১:৪২ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
মালুমঘাট দিশারী সমিতির কমিটি গঠন ও ইফতার মাহফিল,আলোচনা সভা সম্পন্ন ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে তৃনমুলের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করেছে সরকার – পলক ঠাকুরগাঁওয়ে মেধাবী শিক্ষার্থীকে সাইকেল ও নগত অর্থ প্রদান তিন মাসে ৫৬ সাংবাদিক নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হয়েছেন — আইন ও সালিশ কেন্দ্র কোটচাঁদপুরে দুই মোটর সাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ নিহত ১ সংযুক্ত আরব আমিরাতে মৃত্যুবরণ করা চকরিয়ার তিন প্রবাসীর জানাজা সম্পন্ন ঝিনাইদহ পৌরসভার কলাবাগানপাড়ারতিনটি রাস্তার কাজের উদ্বোধন ঝিনাইদহ হাসপাতালে প্রাতিষ্ঠানিক বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবার উদ্বোধন যশোরে টিসিবির পণ্য কিনতে আসা নারী পুরুষের উপচে পড়া ভিড় কোবাদক ফরেস্ট স্টেশন কর্মকর্তা ফারুকুল ইসলামের বিরুদ্ধে চাঁদা নওয়ার অভিযোগ না দিলে মামলা

নগদ টাকা,স্বর্ণালংকার নিয়ে উধাও চার সন্তানের জননী রোকেয়া

চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি: / ২০০ Time View
আপডেট : সোমবার, ১৩ জুন, ২০২২

চকরিয়ার সীমাবর্তী পার্বত্য লামার ফাঁসিয়াখালী ইউপিতে নগদ টাকা,স্বর্ণালংকার নিয়ে অবিবাহিত ছেলে লুতু মিয়ার হাত ধরে চার সন্তানের জননী রোকেয়া বেগম উধাও হওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়।

গত ৩মে (বৃহস্পতিবার) শাশুড় বাড়ী থেকে বাপের বাড়ীতে বেড়া গিয়ে এ ঘটনা ঘটেছে।

ভূক্তভোগি স্বামী ও অভিযোগের বাদী মোঃ হোছন (৪৬) ফাঁসিয়াখালী ইউপির ২নং ওয়ার্ডের পাগলির আগা (চৌদ্দ নম্বর) এলাকার মৃত আব্দুল করিমের ছেলে।
এদিকে উধাও মোঃ হোছনের স্ত্রী রোকেয়া বেগম (৩৬) একই এলাকার মৃত শামসুল হকের মেয়ে।

অভিযোগের বাদী মোঃ হোছন প্রতিকার চেয়ে ১৩ জুন (সোমবার) ফাঁসিয়াখালী গ্রাম আদালতে একখানা অভিযোগপত্র দায়ের করেছেন।

অভিযোগের বাদী জানান,আমার স্ত্রী রোকেয়া বেগম গত ৩মে তার বাপের বাড়ীতে বেড়াতে যান।পরে আমার অজান্তে একই এলাকার মৃত পেঠানের অবিবাহিত ছেলে লুতু মিয়ার হাত ধরে ছেলেটির মা আমেনা খাতুন ও ভাই আবুল কালামের সহযোগিতায় অন্যত্রে পালিয়ে য়ায।এ খবরটি জানতে পেরে আমি শাশুড় বাড়ীতে গেলে,আমার স্ত্রী ভাইয়েরা,আমার চার ছেলে সন্তানদের আমাকে দিয়ে দেয়।তারা বলে রোকেয়া আমাদের অজান্তে রাতে কোথায় গেছে জানিনা।পরে আমি আমার অবুঝ শিশু সন্তানদের নিয়ে নিজবাড়ীতে চলে আসি।এরপর আমার ঘরে সংরক্ষিত রাখা আলমিরার তালা ভেঙ্গে চেক করে দেখি,আমার জায়গা জমি বিক্রির সাড়ে ৫লাখ টাকা,প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ ৪ভরি স্বর্ণালংকার নেই,রোকেয়া নিয়ে যায়।সুতরাং দীর্ঘদিন খোজাঁখুজির পরে ছেলেটিকে তাদের বাড়ীতে এসেছে খবর পায়।তখন আমি সহ এলাকার ২/১ সমার্জ সর্দা নিয়ে ছেলেটির বাড়ীতে গিয়ে তাকে ডেকে স্হানীয় পরিষদে নিয়ে আসি।
পরিষদে গেলে সরাসরি চার সন্তানের জননী নিয়ে উধাও ছেলে লুতু মিয়ার সাথে কথা হয়।এসময় লুতু মিয়া বলেন,রোকেয়া বেগমকে আমি গত ১৩মে বিয়ে করি।কিন্তু ১২মে সে তার আগের স্বামী হোছনকে তালাক প্রদান করেছে।তবে আমি স্ত্রী রোকেয়া থেকে কোন টাকা পয়সা,স্বর্ণালংকার নেয়নি।আমার দুঃখ হল,আমার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ না দিয়ে আমাকে বাড়ী থেকে ধরে পরিষদে নিয়ে এসেছেন।এতে আমার দোষ কি?বিচার চাই!


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো ক্যাটাগরি