পেকুয়া উপজেলার বারবাকিয়া এস.বি,এম ব্রীক ফিল্ডের পার্শ্বে কফিল উদ্দিনের মালিকানাধীন কুলিং কর্ণার এন্ড মুদির দোকানে দুর্ধর্ষ চুরি সংঘটিত হয়েছে। গত ৭ জুলাই দিবাগত রাত ১ টা থেকে ৪ টার ভিতর এ চুরি সংঘটিত হয়। জানা যায়, দোকানের মালিক কফিল উদ্দিন কোরবানীর গরু বিক্রির উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম শহরে অবস্থান করছিলেন। রাতে দোকানে কেউ না থাকার সুযোগে ৪/৫ জনের চোরের দল তালা ভেঙ্গে দোকানে ডুকে। এরপর চোরের দল দোকানের সিঙ্গার ফ্রিজ, আইপিএস ১ টি, ট্যাঙ্গার ১ টি, লুকাছ ব্যাটারী ২ টি, বিভিন্ন কোম্পানীর সিগারেট, গ্যাস সিলিন্ডার ২ টি, বিভিন্ন কোকারিজের মূল্যবান মালামালসহ প্রায় ১ লক্ষ ৮ হাজার টাকার মালামাল চুরি করে নিয়ে যায়। এ দিকে দোকান চুরি হওয়ার পর জিনিসপত্রগুলি অনেক খোঁজাখোঁজি করতে থাকে দোকান মালিক কফিল উদ্দিন। পশ্চিম পাহাড়িয়াখালীর মৃত আইয়ুব আলীর পুত্র আবুল হাসেমের বাড়ি থেকে সিঙ্গার ফ্রিজটি উদ্ধার করা হয়। তথ্য সুত্রে জানা যায়, তিনি ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে ৩ জন চোর সিন্ডিকেটের নিকট থেকে ফ্রিজটি ক্রয় করেন। তিনি জানান, দীর্ঘ ৪ বছর আগে থেকে ওই জায়গায় দোকান করে আসতেছি। বারবাকিয়ার পশ্চিম পাহাড়িয়াখালীর নাজুর পুত্র আজম উদ্দিন, রবি আলমের পুত্র ছোটন গং তার দোকানের মালামালগুলি চুরি করে নিয়ে যায়। পেকুয়া থানার এস,আই মিন্নত আলীসহ সঙ্গীয় ফোর্স ১২ জুলাই দুপুর ১ টার দিকে আবুল কাসেমের বাড়ি থেকে চোরাইকৃত আংশিক মালামাল উদ্ধার করে। বাকী মালামাল উদ্ধারের জন্য তিনি স্থানীয় প্রশাসন, থানা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এ ব্যাপারে তিনি চোর সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবেন বলে তিনি সাংবাদিকদের জানান।