• সোমবার, ০৫ জুন ২০২৩, ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
চকরিয়ায় উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা,টেন্ডারে অনিয়ম,দায়িত্ব অবহেলায় রোগীর মৃত্যুসহ ব্যাপক দূর্নীতির অভিযোগ তুলে তার বদলির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন চকরিয়া হস্তশিল্প নারী উদ্যোক্তারা আঞ্চলিক গন্ডি পেরিয়ে একদিন সারাদেশে সমাদৃত হবে পেকুয়ায় খাস জমি থেকে বড় ভাইকে উচ্ছেদ পাঁয়তারার অভিযোগ পেকুয়ায় ভাবিকে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার ঠাকুরগাঁও-এ রাম মন্দিরে জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা উৎসব অনুষ্ঠিত বনভূমিতে পাঁকা ঘর হলো পাঁচটিঃ মামলা হল একটি; বাকী চারটি অদৃশ্য ফ্রিতে ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনা নিয়ে যা জানালেন বেঁচে যাওয়া ঝিনাইদহের যাত্রী আক্তারুজ্জামান পেকুয়ায় আগুন দিয়ে পোড়াল ফার্মেসী শিক্ষা উপকরণের দাম বাড়ায় শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার শঙ্কা আটলান্টিক পেরিয়ে আমেরিকায় না গেলে কিচ্ছু যায় আসে না : প্রধানমন্ত্রী

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি; নতুন কোনো জটিলতা নেই

নিজস্ব প্রতিনিধি / ১৭২ Time View
আপডেট : মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই, ২০২২

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে। গত মাসে হার্টে রিং পরানোর পর নতুন করে বড় ধরনের জটিলতা দেখা দেয়নি। পুরনো রোগগুলোও রয়েছে নিয়ন্ত্রণে।

গতকাল সন্ধ্যায় বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয় ও পরিবারের সদস্যদের সাথে আলাপ করে নতুন এই খবর জানা গেছে। বেগম জিয়ার একজন চিকিৎসক গতকাল সন্ধ্যায় জানিয়েছেন, প্রতিদিন একবার অথবা দুইবার রুটিন করে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা মনিটর করা হচ্ছে। কোনো অস্বাভাবিকতা নজড়ে পড়লেই চিকিৎসক প্যানেল নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।

গত ঈদুল আজহায় বেগম জিয়া দলের সিনিয়র নেতাদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছিলেন। তখন তিনি দল পরিচালনায় নেতাদের নানামুখী উদ্যোগে সাধুবাদ জানান।

ঈদের আগে অসুস্থ বেগম জিয়ার খোঁজখবর নিতে এবং তার পাশে থাকতে লন্ডন থেকে ঢাকায় এসেছিলেন তার ছোট ছেলে মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর দুই মেয়ে জাহিয়া রহমান ও জাফিয়া রহমান। দু’জনেই ঈদের পরে চলে গেছেন বলে জানা গেছে। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বোন ও ভাইয়ের পরিবারের সদস্যরা বেগম জিয়ার পাশে রয়েছেন।

গত ১০ জুন রাত ৩টায় বুকের ব্যথা নিয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি হন ৭৬ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। পরদিনই দ্রুত তার হৃৎপিণ্ডে একটি ব্লক অপসারণ করে স্টেন্ট পরানো হয়।

শারীরিক জটিলতা থাকলেও করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে বেগম জিয়াকে তখন বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে আবারো গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় নিয়ে আসা হয়। বাসায় রেখেই তার চিকিৎসা চলছে।

মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খানও জানিয়েছেন, বাসায় আসার পর ম্যাডামের নতুন করে কোনো জটিলতা তৈরি হয়েনি। তিনি ভালো আছেন। গত বছরের এপ্রিলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে ৫ দফায় এভারকেয়ারে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হয়।

খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস ও হার্ট ছাড়াও অনেক দিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিসসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো ক্যাটাগরি