• সোমবার, ০২ অক্টোবর ২০২৩, ০১:৩৯ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
আদালতের দ্বারস্থ হয়ে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা করাতে হবে : কাদের খালেদা জিয়ার চিকিৎসার আবেদনে আইন মন্ত্রণালয়ের ‘না’ সংসদে প্রকৃত বিরোধী দল না থাকায় জনপ্রত্যাশা পূরণে ঘাটতি : টিআইবি ঠাকুরগাঁও রাণীশংকৈলে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু ঠাকুরগাঁওয়ে দৈনিক ডেল্টা টাইমস পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত তৃণমূল পর্যায়ে নারী উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ ভাতা লোপাটের অভিযোগ “প্রশিক্ষণ কেন্দ্র তালা বদ্ধ করে বিক্ষোভ” সভাপতি সেকাব উদ্দিন, সেক্রেটারী ফোরকান: মগনামা লঞ্চঘাট ব্যবসায়ী সমিতির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন প্রেমের ফাঁদে ফেলে মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়াই রুবির পেশা সিংড়ার আয়েশ মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর সমাবেশ খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে হলে আদালতের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে : শেখ হাসিনা

চকরিয়ায় পুলিশ কর্মকর্তার ঘুষিতে দাঁত ভাঙল কলেজ ছাত্রের, মামলা

নিজস্ব প্রতিনিধি / ৪৬৬ Time View
আপডেট : রবিবার, ৭ আগস্ট, ২০২২

চকরিয়া উপজেলার লক্ষ্যারচরে পুলিশ কর্মকর্তার ঘুষিতে এক কলেজ ছাত্রের দাঁত ফেলে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় রবিবার আহত কলেজ ছাত্রের বড়ভাই বাদি হয়ে চকরিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেছেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে চকরিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপারকে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার কাগজপত্র সূত্র জানায়, শিশু-কিশোরদের ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে চকরিয়া উপজেলার লক্ষ্যারচর ইউনিয়নের মন্ডলপাড়া এলাকায় স্থানীয় নুরুল আমিন সওদাগরের সঙ্গে হাবিবুর রহমানের কথা কাটাকাটি হয়। এ ঘটনার জের ধরে ওই দিন রাত নয়টার দিকে শিকলঘাট স্টেশনে হাবিবুর রহমান ও তাঁর ভাই কক্সবাজার সরকারি কলেজের স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মোস্তাফিজুর রহমানের ওপর হামলা করেন চট্টগ্রাম হালিশহর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মুবিনুল ইসলামের নেতৃত্বে তাঁর আত্মীয়-স্বজনেরা। মামলায় অভিযোগ করা হয়, এসআই মুবিনুল ইসলাম ঘুষি মেরে কলেজ ছাত্র মোস্তাফিজের একটি দাঁত ফেলে দেন ও দুটি দাঁত ক্ষতিগ্রস্ত করেন। পরে আহত কলেজ ছাত্রকে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। মামলার অন্য আসামিরা হলেন পুলিশ কর্মকর্তার ভাই আবরারুল আমিন রনি, বাবা নুরুল আমিন ও চাচা আব্দুল হক।

মামলার বাদি হাবিবুর রহমান বলেন, এঘটনার পরপরই চকরিয়া থানায় লিখিত এজাহার দেয়া হয়। পুলিশ সরেজমিন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা ঘটনার বিষয়ে সাক্ষ্য দিলেও ওই পুলিশ কর্মকর্তার তদবিরে চকরিয়া থানা পুলিশ মামলা নেয়নি। এ কারণে রোববার চকরিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করি।

বাদীর আইনজীবী ওমর ফারুক ও মিফতাহ উদ্দিন বলেন, আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে চকরিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপারকে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

ঘটনার বিষয়ে জানতে মামলার আসামি হালিশহর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মুবিনুল ইসলামকে ফোন দেয়া হলে তিনি সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ফোন কেটে দেন। পরে তিনি আর ফোন ধরেননি। এসএমএস পাঠানো হলেও জবাব দেননি।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো ক্যাটাগরি