কক্সবাজার চকরিয়া উপজেলার হারবাং ভান্ডারীডেবা ছড়ায় উপর স্হিতিত বাঁশের সাঁকোর পরিবর্তে পাঁকা ব্রীজ হওয়াটা যেন স্বপ্নের ভাবনা।আসলে এই ছড়ার উপর ব্রীজ হবে কি প্রশ্ন জেগে আছে এলাকাবাসীর অন্তরে।
এমন দৃশ্যটির দেখা মিলে উপজেলার হারবাং ইউপির ৮নং ওয়ার্ডস্হ ভান্ডারীডেবা এলাকায়।ভান্ডারীরডেবা,করমুহুরীপাড়া,সাবানঘাটা গ্রাম হয়ে আসা হারবাং/আজিজ নগর বাজারে যাতায়াতের পথে এ ছড়াটির প্রবাহমান অবস্থান। কিন্তু এখানে একটি ব্রিজের অভাবে,বাঁশের সাঁকো পারাপারে একমাত্র ভরসা।যে কারণে বিশাল এরিয়াজুড়ে তিন গ্রামের মানুষের কষ্টের শেষ নেই।এছাড়া স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসার কঁচি শিক্ষার্থী,প্রসূতি মা,বৃদ্ধ/বৃদ্ধা মুরব্বি,অসুস্হ যেকোন রোগী সহ কৃষিপণ্য পারাপারে অন্তহীন বিড়ম্বনা শিকার হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এলাকার সচেতন মহল।
তারা আরো জানান,ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ভান্ডারীরডেবা গ্রামে হারবাংয়ের ছড়ার উপরে অনুমানিক ৬০/৭০ ফুটের একটি ব্রিজের অভাবে হাজার হাজার মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।সুতরাং কালভার্ট বা একটি ব্রিজ নির্মাণ যেন গ্রামবাসীর ৫০বছরের স্বপ্ন।এই এলাকার মানুষের কষ্ট বাড়ে বর্ষা মৌসুমে।অনেক সময় উজান থেকে আসা ঢলের পানিতে বাঁশের সাকোঁটি ভেঙ্গে গিয়ে মরার উপর খাড়ার ঘাঁ হয়ে দাড়াঁয়।এসব কষ্টের উত্তরণ কেবল পাঁকা সেতু।তাই উপজেলা প্রশাসন,উপজেলা চেয়ারম্যান ও এমপি মহোদয়ের আন্তরিক হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিন গ্রামের মানুষ।
হারবাং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেহেরাজ উদ্দিন মিরাজ বলেন,ওয়ার্ড মেম্বার শফিউল আলম আমাকে বিষয়টি জানান।আমিও ভান্ডারীডেবা ছড়ার উপর যেন দ্রুত একটি ছোট্র ব্রীজ কিংবা কালভার্ট নিমার্ণের দাবীতে উপজেলায় আবেদন করেছি।ইনশাআল্লাহ দ্রুত এটি সমাধান হবে বলে আশ্বাস দেন।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেপি দেওয়ান বলেন,নতুনভাবে উন্নয়নমূলক কাজ করার বাজেট শিঘ্রই পাচ্ছি।সুতরাং এধরণের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো আগে করা হবে বলে জানিয়েছেন।