কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের,ফুলছড়ি রেঞ্জে,চকরিয়াস্হ খুটাখালী ইউনিয়নের মেদাকচ্ছপিয়া বনবিট কর্মকর্তার নির্দেশনায় বনভূমি দখল বাণিজ্যের ভিন্নমতের ব্যাখ্যা নিন্মে উত্তাপন করা হলো। গত ৮আগষ্ট কয়েকটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল সহ আরো২/১জন সংবাদকর্মীর ফেসবুক আইডি থেকে সরকারি কোটি টাকার সম্পদ দখল নিতে প্রভাবশালী সিন্ডিকেটকে বন কর্মকর্তা সহযোগিতা।সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়।যা ডাহা মিথ্যা,বানোয়াট,উদ্দেশ্য প্রণোদিত। প্রকৃত বনভুমি দখলকারী না হয়েও সরকারি কোটি টাকার সম্পদ দখলকারী বানানো খুটাখালী ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের নলবুনিয়া এলাকার ফজলুল হকের পুত্র মোঃ সেলিম জানান,আমি একযুগ পূর্বে স্হানীয় ছাবের থেকে ২১০কড়া দখলকৃত বনভুমি ক্রয় করি। ক্রয়কৃত জায়গাতে বসত ঘর স্হাপন তৈরি সহ ধানি জমিতে বর্ষার পানি জমিয়ে মৎস্য চাষ করি।আমার জায়গার চর্তুপাশে শত-শত ঘরবাড়ী সহ আরো চাষাবাদী জমি রয়েছে। গত ৭আগষ্ট ঈদগাও উপজেলার দুইজন সংবাদকর্মীকে টাকা দিয়ে এখানে আনে ওসমান।তিনি মসজিদ পাড়া মৃত আহমদের ছেলে।তারাও পূর্বের দখলকৃত বনভুমির জায়গাতে বসবাস করেন।এখন এই সংবাদকর্মী ভাইয়েরা নাকি ওসমানের আত্মীয়।তখন আমি এই সংবাদকর্মী ভাইদেরকে বলেছি,আমার জায়গায় লাগোয়া কতটুকু খতিয়ানি জায়গা আছে।এই জায়গা নাকি ওসমান ক্রয় করেছে বলে আমার ক্রয়কৃত জায়গার অর্ধেক দখল করে ঘর করার চেষ্টা চালাচ্ছে।এতে আমি তাকে বাধাঁ দিই।তাই ওসমান সংবাদকর্মী দিয়ে বনবিট কর্মকর্তা সহ আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছেন।সবচেয়ে বড় বিষয় হলো,এই সংবাদকর্মীদের চাহিদা না মেটানোর দায়ে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে।আমার ক্রয়কৃত জায়গাটি নূন্যতম পাঁচ যুগ পূর্বের দখলকৃত জায়গা।তবু সংবাদ প্রকাশের পর-পর বিটকর্মকর্তা মোঃশাহিন আলমের নির্দেশে আমি আমার জায়গার সমস্ত ঘেরাবেড়া উঠিয়ে নিয়ে যায়।তাই সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য বিনয়ীভাবে আহবান জানাচ্ছি। মেদাকচ্ছপিয়ার বনবিট কর্মকর্তা মোঃ শাহিন আলম বলেন,জায়গা-জমির দ্বন্দ্বে সৃষ্ট বিরোধ নিয়ে একপক্ষ আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা সংবাদটি প্রচার করেছে।এরপরে লোক দুইজনের সাথে আমার প্রথম দেখা।জায়গাটি চেনা।ঐ জায়গার চর্তুপাশে শত-শত ঘরবাড়ী রয়েছে।