শুক্রবার (১৯ আগষ্ট) সকাল ৯ টার সময় উপজেলার টইটং ইউনিয়নের ধনিয়াকাটা এলাকার বায়তুন নুর ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদ্রাসা ও হেফজ খানায় এঘটনা ঘটে। আহত ইমাম হোসাইন একই ইউনিয়নের লেইনের শিরা নতুন পাড়া এলাকার মাওলানা খোরশেদ আলমের ছেলে ও বায়তুন নুর ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদ্রাসা ও হাফেজ খানার ছাত্র।
পিতা খোরশেদ আলম বলেন, “আমি নিজেও ওই মাদ্রাসার শিক্ষক। প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার ছেলে ইমাম হোসাইনকে মাদ্রাসার আবাসিক হোস্টেলে রেখে দুপুরে চলে আসি। পরের দিন শুক্রবার সকাল ৯ টায় সময় আমার শিশু সন্তান ইমাম হোসাইনকে নির্দয়ভাবে বেত্রাঘাত করে মাদ্রাসা থেকে তাড়িয়ে দেন শিক্ষক হাফেজ শওকত হোসাইন। পরের দিন ছেলে ইমামকে চকরিয়া থেকে উদ্ধার করে পেকুয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছি।
বিষয়টি মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি হাজ্বী মোঃ আকতার হোসাইনসহ মাদ্রাসার মুহতামীম মাওলানা লুৎফুর রহমান সাহেবকে অভিযোগ করেছি। অথচ ঘটনার ৫ দিন পরেও তাঁরা কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে তাঁরা বিষয়টি ধামাচাপার পায়তারা চালাচ্ছে।
আমি স্থানীয় প্রশাসনসহ সকলের কাছে সুষ্ঠু বিচারের দাবি করছি। এব্যাপারে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি হাজ্বী মো. আকতার আহমদের কাছে জানতে চাইলে তিনি মুঠোফোনে বলেন, ছেলে পিটুনির ঘটনা সত্য। আজ তারা দু’পক্ষের সাথে বৈঠক করে মীমংসা করে দিবো।