• সোমবার, ০৫ জুন ২০২৩, ০৬:০৩ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
চকরিয়ায় উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা,টেন্ডারে অনিয়ম,দায়িত্ব অবহেলায় রোগীর মৃত্যুসহ ব্যাপক দূর্নীতির অভিযোগ তুলে তার বদলির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন চকরিয়া হস্তশিল্প নারী উদ্যোক্তারা আঞ্চলিক গন্ডি পেরিয়ে একদিন সারাদেশে সমাদৃত হবে পেকুয়ায় খাস জমি থেকে বড় ভাইকে উচ্ছেদ পাঁয়তারার অভিযোগ পেকুয়ায় ভাবিকে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার ঠাকুরগাঁও-এ রাম মন্দিরে জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা উৎসব অনুষ্ঠিত বনভূমিতে পাঁকা ঘর হলো পাঁচটিঃ মামলা হল একটি; বাকী চারটি অদৃশ্য ফ্রিতে ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনা নিয়ে যা জানালেন বেঁচে যাওয়া ঝিনাইদহের যাত্রী আক্তারুজ্জামান পেকুয়ায় আগুন দিয়ে পোড়াল ফার্মেসী শিক্ষা উপকরণের দাম বাড়ায় শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার শঙ্কা আটলান্টিক পেরিয়ে আমেরিকায় না গেলে কিচ্ছু যায় আসে না : প্রধানমন্ত্রী

ঝিনাইদহে ৩শ টাকার মরিচ এখন ২৫ টাকা কেজি

ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি / ১১৩ Time View
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২

ঝিনাইদহে হটাৎ করেই কাঁচা মরিচের দর পতন হয়েছে। ৩ সপ্তাহ আগেও প্রতি কেজি মরিচ ৩’শ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। অথচ সেই মরিচ এখন বাজারে ২৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। মরিচের ভরা মৌসুমে দর পতনে কৃষকেরা হতাশ হয়ে পড়েছে। কৃষকেরা জানান, এখন প্রতি কেজি মরিচ জমি থেকে উঠাতে খরচ হচ্ছে ১০ টাকা আর বাজারে পাইকারী বিক্রি হচ্ছে রকম ভেদে ২৫ টাকা। আর খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ২৮-৩০ টাকা দরে। ঝিনাইদহ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা যায়, এ বছর জেলায় এক হাজার ৭’শ ২৪ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ হয়েছে। সদর উপজেলার চন্ডিপুরের মরিচ চাষি মিজানুর রহমান বলেন, মরিচ চাষের জন্য সার কিনতে গেলে চাহিদা মত পাওয়া যাচ্ছে না, আবার পাওয়া গেলেও দাম বেশি। আবার কীটনাশকের দাম বেড়েছে কয়েক গুন। সবমিলিয়ে এই দামে তাদের লোকসানের আশঙ্কা তৈরী হয়েছে। সরজমিন ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বাজার গোপালপুর, গান্না, কোটচাঁদপুর উপজেলার সাব্দারপুর বাজারে দেখা যায়, প্রতি কেজি মরিচ পাইকারি ২০ থেকে ২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ব্যাবসায়িরা জানান, তারা প্রতিদিন চাহিদা অনুযায়ী মরিচ কিনে থাকেন। কিন্তু বাজারে চাহিদার তুলনায় বেশি পরিমাণ মরিচ আসছে। তাই দাম কম বেশি হচ্ছে। কোটচাঁদপুর উপজেলার সাব্দারপুর বাজারে মরিচ বিক্রি করতে আসা সোনা মল্লিক বলেন, তিনি দুই বিঘা জমিতে নাবি মরিচ করেছেন। ভালো মরিচ ধরেছে। মরিচ তুলতে ১০ টাকা প্রতি কেজি জোন খরচ পড়ছে। বাজারে আনতে পরিবহন খরচ ও খাজনাসহ নানাভাবে খরচের পর টাকা পাই। এই দামে খরচের টাকাই উঠছে না। জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ পরিচালক আজগর আলী বলেন, বর্তমান নতুন গাছে মরিচ আসছে। উৎপাদন ভালো হচ্ছে, যে কারণে দাম কিছুটা কম।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো ক্যাটাগরি