• বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩, ১২:৪৮ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
আমতলীতে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ২ বিআরটিএ ও ডামের উদ্যোগে ১৮০ গণপরিবহণ চালককে প্রশিক্ষণ প্রদান সিংড়ায় পুর্ব শত্রুতার জেরে বাড়িতে হামলা গাইবান্ধায় সড়ক উন্নয়ন কাজের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন উদ্বোধন করেন হুইপ গিনি গাইবান্ধার ফুলছড়ি উদাখালী উচ্চ বিদ্যালয়ে দ্বিতল একাডেমিক ভবন নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন এমপি রিপন গোবিন্দগঞ্জ বিনামূল্যে পাটবীজ বিতরণ ভোট না দেয়ায় জেলেদের চাল দেয়নি ইউপি সদস্য আমতলী গাজীপুর বন্দর বাজারের স্টলে গোয়ালঘর! পেকুয়ায় ঋনদান সমিতির ৭হাজার সদস্যের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিলি চকরিয়ায় জায়গা দখলের চেষ্টায় দুর্বৃত্তের হামলায় রিক্সা চালক ও নারীসহ আহত-৩

আমতলীতে গাছ কাটতে বাঁধা দেয়ায় চাচা ও চাচিকে পিটিয়ে জখম

আমতলী বরগুনা সংবাদদাতা: / ৯১ Time View
আপডেট : শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩

গাছ কাটতে বাঁধা দেয়ায় চাচা শাহ আলম মৃধা (৪৫) ও চাচি আসমা বেগমকে (৩২) ভাইয়ের ছেলে জিসান মৃধা পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। চাচা শাহ আল মৃধা এমন অভিযোগ করেন। আহত চাচা ও চাচিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনা ঘটেছে আমতলী উপজেলার দক্ষিণ আমতলী গ্রামে শুক্রবার রাত ১০ টার দিকে।
জানাগেছে, শাহ আলম মৃধা ও তার বড় জাহাঙ্গীর মৃধার বাড়ীর সীমানা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। শুক্রবার সন্ধ্যায় শাহ আলম মৃধার একটি গাছ জোরপুর্বক বড় ভাই জাহাঙ্গীর মৃধা কাটতেছিল। এ নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয় জাহাঙ্গির মৃধা। ওইদিন রাত ১০ টার দিকে শাহ-আলম মৃধা ও তার স্ত্রী আসমা বেগমের উপর ভাইয়ের ছেলে জিসান মৃধা অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় বড় ভাই জাহাঙ্গীর মৃধাও তাদের মারধর করে। তাদের হামলায় শাহ আলম মৃধার মাথা ফেটে এবং তার স্ত্রীর চোখে গুরুতর জখম হয়। দ্রুত স্বজনরা তাদের উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। ওই হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ তাওহিদুল ইসলাম তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। খবর পোয় আমতলী থানা পুলিশ ঘটনাস্থল ও হাসপাতাল পরিদর্শন করেছে।
আহত শাহ আলম মৃধা বলেন, আমর একটি গাছ বড় ভাই জাহাঙ্গির মৃধা তার দাবী করে কেটে নিয়ে যাচ্ছিল। এতে বাঁধা দেয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে ভাই ও তার ছেলে জিসান আমাকে পিটিয়ে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে এবং আমার স্ত্রীর চোখ গুরুতর জখম করেছে। আমি এ ঘটনার বিচার চাই।
বড় ভাই জাহাঙ্গির মৃধা ছোট ভাই ও ভাইয়ের স্ত্রীকে মারধরের কথা স্বীকার করে বলেন, অপরাধটা বেশি ছিল তাই পিটিয়েছি।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার মোঃ তাওহিদুল ইসলাম বলেন, তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরন করেছি। তিনি আরো বলেন, শাহ আলম মৃধা মাথায় এবং তার স্ত্রীর চোখে গুরুতর জখম হয়েছে।
আমতলী থানার ওসি একেএম মিজানুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছিলাম।এখনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেয়ে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো ক্যাটাগরি