সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের আওতায় ধিন সাতক্ষীরা রেঞ্জ এ-র কোবাদক স্টেশন কর্মকর্তা ফারুকুল ইসলাম এ-র বিরুদ্ধে চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ উঠছে চাঁদা না দিলে ভিন্ন মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায়একটা ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সেখানে দেখা গিয়েছে এক কাঁকড়া ব্যবসায়ী মোটরসাইকেল যোগে কাঁকড়া ক্রায় করে নিয়ে যাওয়ার সময় অন্য ভাবে তাঁকে আটক করে ৫০,০০০হাজার টাকা দাবী করে কোবাদক স্টেশন কর্মকর্তা ফারুকুল ইসলাম।
পারে ২৫০০০হাজার টাকার মাধ্যমে কাঁকড়া ব্যবসায়ী সাতক্ষীরা জেলার দাদনিখালি গ্রামের বাসিন্দা মোঃমোসলেম সানার ছেলে কচি কে ছেড়ে দেওয়া হয়। সোমবার সকাল১০ টার সময় কোবাদক ফরেস্ট স্টেশন এ-র পাশ থেকে তাঁকে ধরে ব’লে তিনি জানান।
এই বিষয় নিয়ে আলাপ করেছিলাম কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়ন এ-র ঘোড়িলাল গ্রামের দয়াল সরকারের ছেলে কাঁকড়া ব্যবসায়ী বিপুল সরকার এ-র সাথে তিনি বলেন কোবাদক স্টেশন কর্মকর্তা ফারুকুল ইসলাম মাঝে মধ্যে আমার কাঁকড়ার ডিপোতে আসতো চা পান খাওয়ার পর তিনি নিজে বলতো এখানে ব্যবসা করতে গিলে আমাকে প্রতি মাসে ৫০,০০০ হাজার টাকা চাঁদ দিতে হবে। কাঁকড়া ব্যবসায়ী বিপুল সরকার চাঁদা দিতে অসিকার করে এবং আরো বলেন আমি বৈধভাবে ব্যবসা করি আপনাকে চাঁদা দিতে পারবোনা। বিপুল সরকার বলেন আমি যখন চাঁদা দিতে অসিকার করি তখন কোবাদক ফরেস্ট স্টেশন কর্মকর্তা ফারুকুল ইসলাম তার লোক মারফত আমাকে বিভিন্ন সময় মামলা দেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছিলো কিছু দিন যেতে না যেতে বন্যশুকর শিকারের মিথ্যা ভিত্তি হিন মামলা দেয় আমার নামে শুধু এ-ই মামলা নয় আমার নামে আরো একটি মিথ্যা ভিত্তি হিন কাঁকড়া শিকারের মামলা দিয়েছে এব্যাপারে আমি সংবাদ সম্মেলন ও করি বন বিভাগের উর্দুতন কর্মকর্তা হস্তক্ষেপ কামনা করছি।বিষয়টি নিয়ে আরো খোঁজ নিয়েছিলাম দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের গোলখালি গ্রামের রশিদ মোড়লের ছেলে কাঁকড়া ব্যবসায়ী কামরুল মোড়ল এ-র কাছে তিনি জানান প্রতি মাসে ১৫০০০ হাজার টাকা চাঁদা দিতে হবে । কিন্তু আমি দিতে অসিকার করলে কোবাদক স্টেশন কর্মকর্তা আমার নামে মিথ্যা ভিত্তি হিন২০০পিচ দঁড়ির মামলা দেয় সুধু আমার নামে নয় ওনার কথা যে কাঁকড়া ব্যবসায়ী না শুনে তাঁর নামে মিথ্যা ভিত্তি হিন মামলা দিয়ে হয়রানি করছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। এছাড়া স্থানীয়রা আরো বলেন কোবাদক ফরেস্ট স্টেশন কর্মকর্তা ফারুকুল ইসলামের সহযোগিতায় সুন্দরবনে নানান ধরনের অপকর্ম সংঘটিত হচ্ছে। বিষয় টি নিয়ে কথা বলার জন্য ফোন করেছিলাম কোবাদক ফরেস্ট স্টেশন কর্মকর্তা ফারুকুল ইসলামের কাছে কিন্তু তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।