কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের,ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জের অধিন ডুলাহাজারা ও ফাঁসিয়াখালী বনবিটে পাঁকা ঘর নির্মাণ হলো পাঁচটি।তৎমধ্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ মামলা করল একটি।বাকী চারটি অদৃশ্য ফ্রিতে উঠে গেল,এমন প্রশ্ন সচেতন মহলের।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,ডুলাহাজারা সংরক্ষিত বনভূমি ডুমখালীস্হ মিঠাছড়ি এলাকাতে বেলাল উদ্দিনের একটি,একই এলাকার রির্জাভ পাড়া বাবুলের ছেলে মোঃ আরকান একটি।তারা দু’জনই ডুলাহাজারা ইউপির ২নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা।পাশাপাশি একই বনবিটের একই ইউপির ১নং ওয়ার্ডের রিংভং ছগিরশাহকাটা সোয়াজানিয়া এলাকার প্রসাদ বাবুর একটি,একই ওয়ার্ডের মাঝের পাহাড় এলাকার ফাঁসিয়াখালী বনবিটের অধিন মোকতার আহমদের ছেলে আব্দু রহিমের একটি ও মৃত ফকির আহমদের ছেলে নুরুল আবচারের একটি।
এতে ফাঁসিয়াখালী বিটকর্মকর্তা কামরুল হাসান বাদী হয়ে ভিলেজার নুরুল আবচারের জন্য মামলা করেছেন,যার মামলা নং-বন ৫৩/২৩ইং।কি এমন অদৃশ্য শক্তি বা কি কারণে পাঁকা দালান উঠল জানি না আক্ষেপ করেন সচেতন মহল।
মামলার আসামী ভিলেজার নুরুল আবচার জানান,আমার বসতভিটায় নারিকেল গাছ ব্যতিত বনের কোন গাছ নেই।রেলওয়ে রাস্তার জন্য জায়গা ছেড়ে দিয়ে অপারগাস্হায় নালজমি ভরাট করে ঘরটি করেছি।তবু আমার নামে মামলা দিয়েছেন।কিন্তু অন্যান্য নির্মাণাধিন ঘরের মালিকের জন্য মামলাও দেয়নি,অভিযানও চালায়নি।তাছাড়া বন রক্ষার্থে আমি নিয়মিত ডিউটি করে যাচ্ছি।সমস্ত ভিলেজার যদি ঘর করে থাকতে পারে।এছাড়া অসংখ্য নন-ভিলেজার ঘর করে থাকতে পারে।আমার দোষ কি?
ফাঁসিয়াখালী বনবিট কর্মকর্তা কামরুল হাসানের মুঠোফোনে বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে ৫টা ৪১মিনিট পর্যন্ত একাধিক বার চেষ্টা করেও পায়নি বলে বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
ফাঁসিয়াখালী ভারপ্রাপ্ত রেঞ্জকর্মকর্তা গিয়াস উদ্দিনকে মুঠোফোনে এবিষয়ে জানাতে চাইলে,তিনি বলেন-আমি ডিএফও অফিসে মিটিংনে আছি।পরে আমি আপনার থেকে জেনে নিব।