প্রচণ্ড তাপদাহে বিপর্যস্ত জনজীবন। বৃষ্টি না হওয়ায় নষ্ট হচ্ছে ফসল। রোদ আর গরমে অতিষ্ট হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ। তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি ও বৃষ্টির কামনায় সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছে
আরো পড়ুন
যখন মুসলমানরা ছিল নির্যাতিত ও বিতাড়িত। যুদ্ধাশ্ব বা যুদ্ধের অনুমতি তাদের ছিল না। অথচ সেই সময় আল্লাহ এই সূরাটি নাযিল করে মুসলমানদেরকে সুন্দর ভবিষ্যতের আশ্বাসবাণী শুনিয়েছেন। সূরার শুরুতে যুদ্ধাশ্বের শপথ
ক্বারিয়াহ্ শব্দের অর্থ চূর্ণবিচূর্ণকারী। এখানে এ শব্দের মাধ্যমে কিয়ামতের দিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। কিয়ামতের দিন পৃথিবী ও সব গ্রহ-উপগ্রহসহ বিশ্বের সবকিছুকে চূর্ণ-বিচূর্ণ বা লন্ডভণ্ড করে দেবে। সূরার শুরুতে মানুষকে একটি
সবার মধ্যেই একটি বিষয় জানার প্রচন্ড আগ্রহ রয়েছে। সাথে কৌতুহল এবং প্রচন্ড ভীতিও রয়েছে। তা হলো, ক্বিয়ামত দিবসটা কেমন হবে? স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এর বর্ণনা দিয়েছেন সূরা যিলযালে। আসুন
বেশ কিছুদিন ধরে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) উপর অহী নাযিল বন্ধ ছিল৷ এ সময়টা কতদিনের ছিল। এ সম্পর্কে বিভিন্ন হাদীসে বিভিন্ন বক্তব্য এসেছে৷ ইবনে জুরাইজ বলছেন ১২ দিন। কালবী ১৫ দিন। ইবনে